রাজবাড়ীর পাংশা সরকারি কলেজের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক (খন্ডকালীন) সাদ্দাম হোসেনকে ঘর থেকে ডেকে বাইরে নিয়ে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। তাকে রক্ষা করতে গেলে শ^শুর স্ত্রী ও ফুফু শাশুড়ীকে বেধরক মারপিট করা হয়। এ ঘটনায় কালুখালী থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাদ্দাম হোসেন শনিবার সাংবাদিকদের বলেন, বিগত ১ মাস আগে আমার মুঠো ফেনে চাঁদা দাবী করা হয়, একই সাথে আমার শ^শুর বাড়ীতেও চাদাঁর দাবী করা হলে আমি বিষয়টি আমাদের পাংশার একজন নেতাকে জানালে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে আমার উপর এমন হামলা করেছে, আমার শ^শুর একজন প্রবাসী। তিনি মাত্র ৪ দিন আগে বাসায় ফিরেছে। আমি তাকে দেখতে আমার স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে গিয়েছিলাম। ঈশার নামাজ পড়ে বাসায় আমরা কথা বলছিলাম, তখন বাস্তেখোলা গ্রামের কালাম আমাকে বাইরে ডেকে নিয়ে আসেন কথা আছে বলে আমি তার সাথে বাইরে রেব হতেই আমার উপর হামলা করে। আমার চিৎকারে আমার শ^শুর মোহাম্মাদ আলী এগিয়ে আসলে তাকেও মারধর করা হয়েছে, আমার স্ত্রী আলপনা এগিয়ে গেলে তাকেও বে-ধরক মারধর করছে ওই সন্ত্রাসীরা। আমার ফফু শাশুড়ী বৃদ্ধা মানুষ তাকেও ছাড়েনি তারা তার অবস্থা আংস্কা জনক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় পাংশা সরকারি কলেজের শিক্ষক সমিতিসহ শিক্ষক, সুধী মহল এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্ঠান্ত মূলক শান্তির দাবী জানিয়েছেন।
এ ব্যপারে কালুখালী থানার ওসি জাহেদুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে।