গোয়ালন্দ উপজলোর উজানচর ও দৌলতদয়িা ইউনয়িনে অর্ন্তগত মরা পদ্মা নদীর প্রায় ১৫ কলিোমটিার আয়তনরে বশিাল জলাশয়কে উম্মুক্ত ঘোষণা করা হয়ছে।
গোয়ালন্দ উপজলো পরষিদরে চয়োরম্যান ও উপজলো আওয়ামী লীগরে সভাপতি মোঃ মোস্তফা মুন্সি এ ঘোষণা দনে। সভায় প্রধান অতথিি হসিবেে উপস্থতি ছলিনে রাজবাড়ী জলো প্রশাসক আবু কায়সার খান।
গোয়ালন্দ উপজলো নর্বিাহী অফসিার মোঃ জাকরি হোসনেরে সভাপতত্ত্বিে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থতি ছলিনে অতরিক্তি জলো প্রশাসক (র্সাবকি) মাহাবুর রহমান শখে, গোয়ালন্দ পৌরসভার ময়ের নজরুল ইসলাম মন্ডল, গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি স্বপন কুমার মজুমদার, উপজলো পরষিদরে ভাইস চয়োরম্যান আসাদুজ্জামান চৌধুরী, উজানচর ইউনয়িন পরষিদ চয়োরম্যান গোলজার হোসনে মৃধা, উজানচর ইউনয়িন আওয়ামী লীগরে সভাপতি শামসুল ইসলাম মন্ডল প্রমুখ।
সভায় জলো প্রশাসক আবু কায়ছার খান বলনে, জলাশয় উম্মুক্ত করার দাবটিি আমরা সহানুভূতরি সাথে ববিচেনা করব। তা ছাড়া এলাকার উন্নয়ন ও সৌর্ন্দয পপিাসুদরে বনিোদনরে চাহদিা মটিাতে আগামীতে এ এলাকায় আরো অনকে কাজ করা হব।েএর জন্য এলাকাবাসীকে র্সবাত্মক সহযোগতিা করতে হবে ।
মোস্তফা মুন্সী বলনে,আওয়ামী লীগ সরকার যতদনি ক্ষমতায় থাকবে ততদনি এ জলাশয় এলাকার মানুষরে জন্য উম্মুক্ত থাকব। কনেনা এ জলাশয়রে উপর জীবন-জীবকিা নর্ভির করে এলাকার হাজার হাজার জলেে ও সাধারন মানুষরে। কোন প্রভাবশালী মহলকে আর এ জলাশয় ভোগদখল করতে দয়ো হবে না।এখন থকেে “জাল যার, জলা তার” নীতি এখানে বাস্তবায়ন হব।
এর জন্য জলাশয়রে র্বাষকি যে রাজস্ব সটো আমরা ব্যাক্তগিতভাবে সরকারি কোষাগারে জমা দয়িে দবে। তবে জনসাধারণরে সাথে আমওি দাবি জানাচ্ছি এ জলাশয়টি সরকারভিাবে উম্মুক্ত ঘোষণা করা হোক।
মরা পদ্মা নদীর “নতুন ব্রজি এলাকাকে সোলার স্ট্রটি লাইটরে মাধ্যমে আলোকায়ন ও র্পযটন এলাকা ঘোষণা” উপলক্ষে আয়োজতি সভায় গনদাবরি মুখে তনিি এ ঘোষণা দনে।
৭ জুলাই দুপুরে স্হানীয় মাখন রায়রে পাড়া সরকারি প্রাথমকি বদ্যিালয় মাঠে উপজলো প্রশাসনরে আয়োজনে এ সভা অনুষ্ঠতি হয়।