রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবর:
পদ্মা নদী থেকে যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার বাফুফে সভাপতিকে সম্মাননা স্মারক দিয়েছে গোয়ালন্দ ফুটবল একডেমী বাফুফে’র এক তারকা সনদপত্র পেল গোয়ালন্দ ফুটবল একাডেমী স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের আলোচনা মহিলা পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ‘দক্ষ সংগঠক গড়ে তুলি, সংগঠনকে সংহত করি’ গোয়ালন্দ সাংবাদিক ইউনিয়নের আত্মপ্রকাশ ব্যবসায়ীদের নিয়ে মধ্যাহ্ন ভোজ করলেন হাটের ইজারাদার গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের দ্বিবার্ষিক নির্বাচন সভাপতি আজু, সম্পাদক শহিদুল রতন ক্লিনিকে সিজারের পর প্রসূতির মৃত্যু বাজার ব্যবসায়ীদের সাথে সাবেক এমপি খৈয়মের মতবিনিময়

একটি কিডনির জন্য স্কুল শিক্ষক বিশ্বজিতের আকুতি

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ১ মার্চ, ২০২২
  • ৭৯৭ Time View

মোক্তার হোসেন ॥ বিশ্বজিৎ কুমার দাস (৩২) একজন মেধাবী স্কুল শিক্ষক। ২০১৪ সালের ২৭ ডিসেম্বর পাংশার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এয়াকুব আলী চৌধুরী বিদ্যাপীঠে সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন তিনি। কিন্তু দুই বছরের মাথায় ২০১৬ সালে তিনি কিডনি রোগে আক্রান্ত হন। দীর্ঘদিন চিকিৎসা ও ডায়ালাইসিস করার পর বর্তমানে তার কিডনি প্রতিস্থাপন জরুরী হয়ে পড়েছে।সপ্তাহে দু’দিন কিডনি ডায়ালাইসিসের মাধ্যমে তার শরীরের রক্ত পরিশোধন করা হয় এবং এর মাধ্যমে তিনি বেঁচে আছেন। কিন্তু এ ভাবে বেঁচে থাকাটা বিশ্বজিতের কাম্য নয়। তার চলাফেরা সীমিত, কোন কাজ করতে পারেন না, সব সময় ক্লান্ত অনুভব করেন তিনি। একজন কিডনিদাতার সহযোগিতায় তিনি পুনরায় স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে পারেন। এমন আকুতিই তার পরিবারের।

বিশ্বজিৎ কুমার দাসের পিতা প্রয়াত বিষ্ণুপদ দাস, মাতা-আরতী রানী দাস। পাংশার বাবুপাড়া ইউপির তামূলী দুর্গাপুর গ্রামে তার বাড়ী। মঙ্গলবার দুপুরে এ প্রতিনিধির সাথে আলাপচারিতায় কষ্টের সাথে বিশ্বজিৎ কুমার দাস বলেন, “আমি প্রায় সাড়ে ৬ বছর ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছি। এখন কোনমতে ডায়ালাইসিসের মাধ্যমে বেঁচে আছি। আমার ব্লাড গ্রুপ ‘ও পজেটিভ’ (ও+) একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করতে পারলেই হয়তোবা সৃষ্টিকর্তার অশেষ কৃপায় আবার স্বাভাবিক জীবন পাওয়া সম্ভব হতো। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন কিডনি ডোনার সংগ্রহ করতে পারিনি। পাংশা, রাজবাড়ী তথা বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের কাছে আমার নিবেদন, আপনাদের মধ্য থেকে যদি কেই এমন কোন মানব হিতৈষীর সন্ধান পান তাহলে আমার মতো এই হতভাগার জীবন বাঁচাতে মানবতার কাজে এগিয়ে আসবেন। তা না হলে হয়তো আমাকে অচিরেই এই দুনিয়ার মায়া-মোহতা ছেড়ে চলে যেতে হবে”। তার ০১৭৪২-৪৬৯৫৬০ নং মোবাইলে স্বহৃদয়বান ব্যক্তিদের যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করেছেন অসহায় স্কুল শিক্ষক বিশ্বজিৎ কুমার দাস।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2022 daily Amader Rajbari
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com