রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার কানাবিলের জলাবদ্ধতায় সারা বছর একশ একর জমি ডুবে থাকে। খাল খনন কর্মসূচির আওতায় এনে বিলটির জলাবদ্ধতা দূর করতে পারলে উদ্ধার হবে একশ একর জমি। যা পেঁয়াজ ও রসুন চাষের উপযোগী।
কানাবিলের অবস্থান কালুখালীর মাজবাড়ী ইউনিয়নের রাইপুর ও চরশ্রীপুর মৌজায়। এক সময় বিলটিতে দীঘা জাতের ধান চাষ হতো। কচুরিপানার কারনে এখন তাও হয় না। কানা বিলের দক্ষিনে বিল কাশ্মীয়া ও উত্তরে পদ্মবিল। সম্প্রতী খাল খনন কর্মসূচির মাধ্যমে দুই বিলেই পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কানাবিলে এ ধরনের কর্মসূচির আওতায় নিলে বিলটি চাষাবাদের উপযোগী হবে।
রাইপুর গ্রামের বাসিন্দা স্কুল শিক্ষক মনিরুজ্জামান টুটুল জানান, কানাবিলে একসময় দীঘা জাতের ধান চাষ হতো। জলাবদ্ধতা ও কচুরিপানার কারনে এখন আর হয় না। তিনি জানান, বিলটির পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা হলে ১শ একর জমি পেয়াজ চাষের উপযোগী হবে।
মহিমশাহী কালিকাপুর গ্রামের কৃষক লুৎফর রহমান চুন্নু জানান, জলাবদ্ধতার কারণে আমরা কানাবিলের জমি চাষাবাদ করতে পারি না। বিষযটি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহুয়া আফরোজ ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা পূর্ণিমা হালদারকে অবগত করা হয়েছে।