কালুখালীর মহনপুর গ্রামের রিয়াজ মাহমুদের নিজ বাড়ির খামারে এখন সাতটি হরিণ। হরিণ দেখতে প্রতিদিনই মানুষ আসছে তার বাড়িতে।
রিয়াজ মাহমুদ জানান, আমি ২০১৮ সালে বরিশাল থেকে উপহার হিসাবে এক খামারীর কাছ থেকে দুটি চিতা হরিণ নিয়ে এসে লালন পালন শুরু করেন। মাত্র ৪ বছরের মধ্যে তার খামারে ৭ টি হরিণ রয়েছে। ৭ টি হরিনের পেছনে প্রতিমাসে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়। প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ার কারনে রোগ ব্যাধি কম হয়। নানা প্রতিকূলতা কাটিয়ে এখন আরো বড় স্বপ্ন দেখছেন তিনি। যদি সরকারিভাবে হরিণ পালনের শর্তগুলো সহজ করা হতো তাহলে খুবই ভালো হতো।