ফলের দোকানসমূহে ক্রয়মূল্যের ভাউচার পরীক্ষা করা হয় এবং বিক্রয়মূল্যের সাথে পার্থক্য নিরূপণ করা হয়। ইফতারের দোকানসমূহে ব্যবহৃত তেলের মান পরিমাপক যন্ত্রের সাহায্যে পরীক্ষা করা হয় এবং বহুল ব্যবহৃত পোড়া ও বাসি তেল বিনষ্ট করা হয়। বিক্রেতাদের নির্ধারিত মূল্য তালিকা প্রদর্শন, ক্রয় ভাউচার সংরক্ষণসহ ন্যায্য ও যৌক্তিক লাভে পণ্য বিক্রয় করার পরামর্শ প্রদান করা হয়। ইফতার প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানসমূহের মালিকদের বাসি ও পোড়া তেলে খাদ্যদ্রব্য প্রস্তুত না করার এবং পুরাতন পঁচা-বাসী খাবার বিনষ্ট করার পরামর্শ দেয়া হয়। উক্ত কার্যক্রমে নেতৃত্ব দেন সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোল্লা ইফতেখার আহমেদ। কার্যক্রম পরিচালনাকালে সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মো: মিজানুর রহমান, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নিরাপদ খাদ্য অফিসার জনাব মো: আসিফুর রহমান, ক্যাবের প্রতিনিধি জনাব নাসির উদ্দীন, জেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর সূর্য কুমার প্রামাণিক এবং স্থানীয় জনগণ সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন।