রেল মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেছেন, রেলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছি। আমি রেলের কালো বিড়াল হতে চাইনা। রেলের খাবারের মান উন্নত করা হবে। রেলে কোন বাঁশি পচা খাবার বিক্রি হবে না।
শনিবার পাংশা উপজেলা পরিষদের হলরুমে পাংশা রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় রেলওয়ে ভূমি হতে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন রেলমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিম।
পাংশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাফর সাদিক চৌধুরীর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন পাকশী ডিভিশনাল ম্যানেজার শাহ সুফী নুর মোহাম্মদ, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের বিভাগীয় ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম শফিকুল মোর্শেদ আরুজ, উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ফরিদ হাসান ওদুদ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুর রহমান রুবেল, পাংশা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা স্বপন কুমার মজুমদার প্রমুখ।
রেলমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে ২৩ হাজার একর রেলের জমি বেদখল হয়ে আছে। সারাদেশে রেলের জমি দখল মুক্ত কাজ শুরু হবে। পাংশা রেলওরেয় স্টেশনের জমি দখলে রাখা দখলদারদের উদ্দেশ্যে বলেন, যাদের কাগজপত্র রয়েছে তারা সরকারের কাছ থেকে লিজ নিয়ে ভোগ দখল করতে পারবেন কিন্তু জমির মালিক হতে পারবেন না। আর যাদের কাগজ নেই তাদের থেকে জমি দখলমুক্ত করবে রেল কর্তৃপক্ষ।