রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কটির নির্মাণকাজ দ্রুত সম্পন্ন করার দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী। জানা গেছে, সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে সোল্ডারিং ছাড়াই কাজ শুরু হয়। একাধিবার কার্পেটিং কাজ সম্পন্ন হলেও সোল্ডারিংয়ের কাজে চলছে ধীর গতি। কোথায়ও পেলাসাইডিং কাজ করে মাটি ফেলে পাকা করে পানি নিষ্কাশনের জন্য ড্রেন নির্মাণ। কোথাও সিমেন্ট বালু দিয়ে হালকা প্লাষ্টার, কোথাও পেলাসাইডিং করে মাটি না দিয়ে ফেলে রাখা, কোথায়ও পেলাসাইডিং মাটি বর্টা কোনটিই করা হয়নি। কবে শেষ হবে রাস্তার এমন কাজ এ প্রশ্ন জনমনে? ইসলামপুর ইউনিয়নের হুলাইল এলাকার জিন্না সেখ, তিলাম, রহমত জানায়, অনেক আগে দু এক জাযগায় সিমেন্টের খুটি ও সিলাপ দিয়ে কাজ করলেও করেছে। কোনটি মাটি দেওয়ার পর হেলে পড়েেেছ। কোনটি আবার মাটি দেওয়ার আগেই হেলে রয়েছে। কোন কোন ভাঙ্গনে কোনটাই করা হয়নি। হুলাইল ছোট ব্রীজের দুপাশে গর্ত রয়েছে যে কোন সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। বহরপুর কলেজ এলাকার তুহিন, নিজাম জানায়, এ এলাকার বেশ কয়েকটি বড় রাস্তার ভাঙ্গন রয়েছে। আজ পর্যন্ত ঠিক করার কোন ব্যবস্থা নেওয়া হযনি। সামনে ভারি বর্ষণে যানবাহন ক্রসিং করা দুরুহ হয়ে যাবে।
জামালপুর ইউনিয়নের রহমতপুর ও খালকুলার বাসিন্দারা জানায়, রাস্তার সাইড সংস্কারের বিষয়টি আষাঢ় মাসের বৃষ্টির মত । একই গ্রামে কোন পাড়ায় বৃষ্টি হয় কোন পাড়ায় হয় না। বছর খানেক আগে রহমত ব্রীজের নিকট পিলার গেরে সিলাপ আটকানো রয়েছে। মাটি দেওয়ার ব্যবস্থা নেই। হঠাৎ একদিন দেখা যারে এক ট্রাক মাটি পড়েছে। যাইহোক দ্রুত কাজটি শেষ হওয়া প্রয়োজন।