শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:২৫ অপরাহ্ন

রাতুল কৃষ্ণ হালদার রচিত ‘বারে বারে ফিরে আসি’ ও ‘নির্বাচিত গল্পগ্রন্থ’ প্রকাশিত

মোক্তার হোসেন, পাংশা ॥
  • Update Time : সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৯৮ Time View

পুথিনিলয় প্রকাশনা থেকে ফেব্রুয়ারি ২০২২-তে অমর একুশে গ্রন্থমেলা উপলক্ষ্যে পাংশার প্রথিতযশা লেখক, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা রাতুল কৃষ্ণ হালদারের ‘বারে বারে ফিরে আসি’ ও ‘নির্বাচিত গল্পগ্রন্থ’ নামে দু’টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। বারে বারে ফিরে আসি, খেয়া, যখন আমি, যাওয়ার সময় হলো বিহঙ্গের, পদ্মার তীরে, লিলিথ, সাগর তীরে, এক সুবর্ণমুখর সন্ধ্যা, বর্ষা, প্রার্থনা, টমি, ভূতের থালা, ছোট ভাই, দিদি, ছবি, তোমাকে ডেকেছি কত, ভালোবেসে যাব, কুয়াশা, একটি ট্রেন, ভালোবেসে যাব অবিরত, স্মরণ, আমার ছোট ঘর, কাব্যলক্ষèী, আমাকে জাগিয়ে দাও, আকাশে নক্ষত্র জাগে, শীতের সকাল, ভালোবাসা অন্ধকারে, আমি মানুষের কথা বলি, আমার পড়শি, তুমি আসবে বলে, কৃতজ্ঞতা, ছোট্ট সোনা দাদু, ভালোবাসা, জীবনপ্রবাহ, আবাহন, বর্ষা-বিদায়, প্রেয়সী, কাশফুল বন, আমি যে দেখেছি, কাশফুল, শ্রাবণধারা, শবরীর প্রতীক্ষা, নদী তীরে বসে, সাগর পাড়ে-বনের ধারে, কে তুমি ডাকিছ মোরে, আম-ষষ্ঠীর দিন, মৃত্যুকে দেখেছি আমি, আমার কাজ, দেশপ্রেম, সন্তানের প্রতি, হাসি ভরা মুখ, কাঁঠাল গাছ এবং বাংলাদেশ, পুষ্প প্রেম, দুরাশা, চরৈবেতি ও আবার যদি দেখা হয় শিরোনামের ৫৬টি কবিতা সম্বলিত কবিতাগ্রন্থটি লেখক রাতুল কৃষ্ণ হালদারের জীবনের পথে চলতে চলতে প্রতিটি বাঁক থেকে সংগৃহীত অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ জীবন চেতনা। গ্রন্থের কবিতাগুলো সহৃদয় পাঠকের হৃদয় ছুঁয়েছে। কবি রাতুল কৃষ্ণ হালদারের জন্ম ১৯৪৮ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি পাংশার হাবাসপুর গ্রামে। এরআগে ‘শিকারী’ এবং ‘মৃত্যু থেকে চার সেকেন্ড দূরে’ গল্পগ্রন্থ এছাড়া ‘এক গরগরা মন্ডল ও তার ছেলের গল্প’ শিশুতোষ গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। তার একটি ভ্রমণ কাহিনীসহ তিনটি কাব্যগ্রন্থ অপ্রকাশিত রয়েছে। আগামী একুশের গ্রন্থমেলাকে সামনে রেখে গ্রন্থ তিনটি প্রকাশের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। রাতুল কৃষ্ণ হালদার ২০০৭ সালে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপারের পদ থেকে অবসরগ্রহণ করেন। হাবাসপুরের ঐতিহ্যবাহী বানী পাঠাগারের প্রায় একযুগ ধরে সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি তিনি ধর্মীয়, সামাজিক ও জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন। এনজিও ভোর্ডের পরিচালক ছিলেন তিনি। জ্ঞানভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে তার লেখনি অনুসরণীয়। রবিবার সন্ধ্যায় আলাপকালে রাতুল কৃষ্ণ হালদার বলেন, সাহিত্য মানুষকে যুক্তিবাদি ও সংবেদনশীল করে তোলে। সমাজ ও সভ্যতার ক্রমবিকাশে সাহিত্যের ভূমিকা অপরিসীম। সাহিত্য চর্চার মধ্য দিয়ে নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মানবিকতায় উদ্বুদ্ধ করার প্রয়াস চালানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2022 daily Amader Rajbari
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com