১৫ আগস্ট স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতরি পতিা বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমানরে ৪৭তম শাহাদত র্বাষকিী ও জাতীয় শোক দবিস। ১৯৭৫ সালরে এ দনিে স্বাধীনতাবরিোধী ঘাতকচক্ররে হাতে ধানমন্ডরি নজি বাসভবনে হাজার বছররে শ্রষ্ঠে বাঙালি জাতরি পতিা বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান শাহাদত বরণ করনে। একই সাথে শহদি হন বঙ্গবন্ধুর সহর্ধমনিী বঙ্গমাতা বগেম ফজলিাতুন নছো মুজবি, পুত্র বীর মুক্তযিোদ্ধা শহদি ক্যাপ্টনে শখে কামাল, বীর মুক্তযিোদ্ধা শহদি লফেটন্যোন্ট শখে জামাল, শশিু পুত্র শখে রাসলেসহ অনকে নকিট আত্মীয়। এমন হৃদয় বদিারক নৃশংস ঘটনা পৃথবিীর ইতহিাসে বরিল।
বঙ্গবন্ধুর জীবন আর বাংলাদশেরে স্বাধীনতা সংগ্রাম মূলত একই সূত্রে গাঁথা। ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৫৪’র নর্বিাচন, ৬৬’র ছয় দফা, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান, ৭০’র নর্বিাচন ক্রমে বাঙালরি স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা র্মূত হয়ে উঠছলি, যার নতেৃত্বে ছলিনে তনি।ি – ১৯৭১ সালরে ৭ র্মাচ তৎকালীন পাকস্তিানি শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপক্ষো করে রসের্কোস ময়দানে লাখো জনতার উদ্দশ্যেে বজ্রকণ্ঠে তনিি ঘোষণা করনে, “এবাররে সংগ্রাম আমাদরে মুক্তরি সংগ্রাম, এবাররে সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম” – যা ছলি মূলত স্বাধীনতারই ডাক। এর ধারাবাহকিতায় ১৯৭১ সালরে ২৬ র্মাচ প্রথম প্রহরে জাতরি পতিা বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান বাংলাদশেরে স্বাধীনতা ঘোষণা করনে এবং তাঁর নতেৃত্বে র্দীঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী মুক্তযিুদ্ধরে মাধ্যমে আমরা বজিয় র্অজন কর।
যুদ্ধবধ্বিস্ত স্বাধীন বাংলাদশে যখন বঙ্গবন্ধুর নতেৃত্বে বশ্বিরে বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর চষ্টো করছ,ে সে সময় চক্রান্তকারী ঘাতকরো বঙ্গবন্ধুকে সপরবিারে হত্যা করে তাঁর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্নকে ধূলসিাৎ করতে চযে়ছেলি, তাঁর আর্দশরে মৃত্যু ঘটাতে চযে়ছেলি, কন্তিু তারা তা পারনে।ি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শখে হাসনিার নতেৃত্বে বাংলাদশে আজ উন্নয়নরে মহাসড়কে দ্রুতগততিে ধাবমান, ২০৪১ সালরে মধ্যে উন্নত দশে হবার সংকল্পে দৃঢ়প্রতজ্ঞি ।
শোকাবহ এ দনিে আমি গভীর ভাবে শ্রদ্ধা জানাই স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতরি পতিা বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান এবং তাঁর পরবিাররে সকল শহদিরে স্মৃতরি প্রত।ি একই সাথে পরম করুণাময়রে কাছে সদেনিরে সকল শহদিরে আত্মার মাগফরোত কামনা কর।ি আসুন, শোককে শক্ততিে পরণিত করে মুক্তযিুদ্ধরে চতেনা ও দশেপ্রমেরে আর্দশে উজ্জীবতি একটি সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ‘সোনার বাংলা’ বনির্মিাণে সকলে আত্মনযি়োগ কর।
জয় বাংলা।
বাংলাদশে চরিজীবী হোক ।
আবু কায়সার খান
জলো প্রশাসক, রাজবাড়ী।