স্মার্ট বাংলাদেশ এর অগ্রযাত্রায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বিশেষ বাজেট বরাদ্দ করণ: স্মার্ট বাংলাদেশে এগিয়ে চলি একসাথে”। এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ইং তারিখ রোজ রবিবার ২২ তম চাইল্ড পার্লামেন্ট ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ব্র্যাক ইন সেন্টার, মহাখালীতে। বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রনালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, প্রধান অতিথি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্লান ইন্টারন্যাশনালের এ্যাকটিং কান্ট্রি ডিরেকটর । আরিয়ান খান বিজয় ডিপুটি স্পীকারের দায়িত্ব পালন করেন। ১৬টি অঞ্চল থেকে আগত ৪৭ জন শিশু সাংসদ উপস্থিত থেকে সংসদ পরিচালিত হয়। ১৬টি বিশেষ অঞ্চলের মধ্যে রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ এনসিটিএফ এর চাইল্ড পার্লামেন্ট সদস্য কেকেএস রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার জুলিয়া আক্তার স্পীকারের অনুরোধে প্রশ্নপর্ব শুরু করেন। তিনি তারকা প্রশ্ন ১নং থেকে বলেন, মাননীয় স্পীকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে বর্তমান সরকারের উদ্যোগ সারা বিশে^ বাংলাদেশকে পরিচিত করে তুলেছে। বাংলাদেশ বর্তমানে জাতীয় আইসিটি ইনফ্রা নেটওয়ার্ক গঠনে ২য় পর্যায়ে রয়েছে। বর্তমান সরকারের মন্ত্রানালয়গুলো ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে কাজ করে আসছে যা বাংলাদেশকে পরিচিত করে তুলেছে। যদি প্রত্যন্ত অঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য ডিজিটাল সেবা পৌছে দেওয়া যায় অর্থাৎ নেট খরচ সীমার মধ্যে আনা যায় তাহলে সকলে উপকৃত হবে বলে মনে হয়। এব্যাপারে প্রতিমন্ত্রী জুলিয়া আক্তারের প্রশ্নের জন্য প্রসংসা করেন। তিনি বলেন বর্তমানের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে বধ্যপরিকর এব্যাপারে বর্তমান সরকার ক্রমান্বয়ে সারা বাংলাদেশকে ডিজিটালাইজ করবে যা ভবিষ্যতে বাংলাদেশ হবে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ।
এই পার্লামেন্ট অধিবেশনে যোগদানের মাধ্যমে শিশুদের কথা বলার যোগ্যতা এবং নেতৃত্ব বিকাশ ঘটবে বলে আশা করা যায়। রাজবাড়ী জেলায় অবস্থিত কর্মজীবী কল্যাণ সংস্থা (কেকেএস) গোয়ালন্দ উপজেলার এনসিটিএফ এর সমস্ত কার্যাবলী বাস্তবায়ন করে থাকে যার সহযোগিতায় আছে প্লান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ। কেকেএস যথাযথভাবে এনসিটিএফ এর একটিভিটিগুলো বাস্তবায়নে এনসিটিএফ এর সদস্যদের সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছে বলেই বিজয় আজ ডেপুটি স্পীকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পেরেছে।