ঈদ উপলক্ষে বাস টার্মিনাল, সড়ক ও মহসড়কে চাঁদাবাজি বন্ধে পুলিশি ব্যবস্থা গ্রহণ।
হাটে ট্রাক থেকে গরু নামানোর এবং বিক্রির সময়ে সংশ্লিষ্ট সড়ক মহাসড়কের ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট যেন ব্যাহত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা।
গরুর হাটকেন্দ্রিক স্বাচ্ছন্দ্য যাতায়াতের জন্য পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হাটমালিক/ইজারাদারকে পরামর্শ প্রদান।
যত্রতত্র যেন কোরবানির পশুর হাট না বসে এবং ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট সঠিক থাকে তা নিশ্চিত করা।
পশুবাহী গাড়িগুলো অবশ্যই পৌরসভা অনুমোদিত হাটের ভেতর লোড-আনলোডের ব্যবস্থা করা।
গরুর হাট কেন্দ্রিক সুষ্ঠু ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে পৌরসভা, হাট ইজারাদার, পরিবহন মালিক, শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় সমন্বয় করা হবে।
অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন করা থেকে বিরত থাকতে বাস/ট্রাক মালিক ও শ্রমিক সংগঠনকে পরামর্শ প্রদান।
মোটর সাইকেলের চালক ও আরোহীদের ঢাকার বাইরে দূরপাল্লার যাতায়াতের সময় অবশ্যই হেলমেট পরিধান করতে হবে।
ঈদের আগে-পরে ফাঁকা রাস্তায় ওভারস্পিড প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এক্ষেত্রে হাইওয়ে পুলিশের সাথে সমন্বয় করা।
আনফিট/রুট পারমিট বিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে অভিযান চলমান আছে, থাকবে।
ঈদ জামাতকে কেন্দ্র করে যে কোন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে মসজিদ/ঈদগাহ কমিটিকে পরামর্শ প্রদান।