শেখ রাসেল এক সাহসী, প্রাণবন্ত সত্ত্বার নাম। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মাত্র ১০ বছর বয়সে শিশু রাসেলকে তাঁর বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নির্মমভাবে হত্যা করে ঘাতকরা। পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বর্বরোচিত ঘটনা ছিলো এই হত্যাকান্ড।
রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দলীয় কার্যালয়ের মুক্তমঞ্চে শেখ রাসেল দিবসের আলোচনায় এমন কথাই উঠে এসেছে বক্তাদের কণ্ঠে।
শেখ রাসেলের স্মৃতিকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে বর্তমান সরকার গত বছর ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস ঘোষণা করেছে।
রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি সাংসদ কাজী কেরামত আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক বীর মুক্তিযোদ্ধা ফকীর আব্দুল জব্বার, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ সোহেল রানা টিপু, সাবেক সহ সভাপতি হেদায়েত আলী সোহরাব, সাবেক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক অ্যডভোকেট রফিকুল ইসলাম, অ্যডভোকেট শফিকুল আজম মামুন, সাবেক উপ-প্রচার সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আমজাদ হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফি, জেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি কানিজ ফাতেমা চৈতি, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি হাফিজুর রহমান হাফিজ, সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শওকত আলী প্রমুখ।
বক্তারা আরও বলেন, শেখ রাসেল বেঁচে থাকলে আজ হয়তো বঙ্গবন্ধুর মতই বাঙালি জাতির ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতেন। বিশ্বের শোষিত মানুষের নেতা হতেন।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক অ্যডভোকেট শফিকুল হোসেন শফি। আলোচনা সভা শেষে শহীদ শেখ রাসেলের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।