তথ্য প্রদানেরসংস্কৃতি, রুখবে দুর্নীতি প্রতিপাদ্য নিয়ে সোমবার তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ বিষয়ে অধিকতর জনসচেতনতা তৈরির মাধ্যমে আইনটি প্রয়োগে জনগণ বিশেষত তরুণ জনগোষ্ঠীকে উদ্বুদ্ধকরণ এবং তথ্য অধিকার আইন ও সংশ্লিষ্ট নীতিমালা চর্চার মাধ্যমে সেবা প্রদানকারী কর্তৃপক্ষকে স্বতস্ফুর্তভাবে ও চাহিদার ভিত্তিতে তথ্য প্রদানে দায়বদ্ধ করার ক্ষেত্র তৈরির লক্ষ্য নিয়ে সচেতন নাগরিক কমিটি রাজবাড়ীর আয়োজনে এবং ইযুথ এনগেজমেন্ট সাপোর্ট (ইয়েস) গ্রুপের পরিচালনায় রাজবাড়ী জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে এবং আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস চত্বরে ভ্রাম্যমান তথ্য ও পরামর্শ ডেস্ক পরিচালিত হয়েছে।
টিআইবি এবং সনাক মনে করে তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ আইনটি বাস্তবায়নের প্রধান অংশীজন হলো জনগণ ও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ। আরও ব্যাপকভাবে নিজেদের সেবা সংক্রান্ত বিভিন্ন হালনাগাদ তথ্য স্বপ্রণোদিতভাবে প্রকাশ করলে একদিকে যেমন প্রতিষ্ঠানের সেবার মান বাড়বে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সংস্কৃতিও গড়ে উঠবে; অন্যদিকে জনগণকে তথ্য প্রদান করে ক্ষমতায়নের মাধ্যমে অনেক ক্ষেত্রেই দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
এই কর্মসূচীর ফলে জনগণ বিশেষত তরুণরা তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ সম্পর্কে জানবেন এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তথ্য চেয়ে আবেদন করার প্রবণতা বৃদ্ধি পাবে এব সেবাপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠাসমূহ স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশে কার্যক্রম গ্রহণে উৎসাহিত হবে এবং তথ্য প্রদানের সংস্কৃতি চালু হবে। ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে তথ্য অধিকার আইন সমন্ধে ধারনা প্রদান, লিফলেট বিতরণ, তথ্য অধিকার আইনের মাধ্যমে তথ্য প্রাপ্তির জন্য আবেদন ফরম পূরন শেখানো হয়েছে।