আজ ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। আজকের জাতীয় এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি। আরো স্মরণ করছি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদেরকে, যাদের জীবন ত্যাগে এই মানচিত্র আমরা হাতে পেয়েছি। পশ্চিম পাকিস্তানী হায়েনা জান্তাদের ২৩ বছরের দমন পীড়ন শোষণ-শাসন আর অত্যাচরের সীমার বাঁধা ভেঙে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী বাংলার অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ঐদিন স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়ে বাংলার মুক্তিকামী জনতাকে মুক্তি সংগ্রামে অবতীর্ণ করেছিলেন। বাংলার দামাল ছেলেরা জীবনকে তুচ্ছ করে অস্ত্র হাতে অজানায় যাত্রা করেছিলেন। দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ হলো। বাংলাদেশ স্বাধীন হলো। অর্জিত হয়েছে সার্বভৌমত্ব আর লাল সবুজের পতাকা।
কিন্তু অর্থনৈতিক ও সামাজিক মুক্তি আমাদের হাতে ছিলো না। জাতির পিতার কন্যা দেশ রত্ন শেখ হাসিনা স্বাধীনতার সেই গৌরবজ্জল নক্ষত্রকে কায়েম করতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এগিয়ে যাচ্ছেন দূর্দমনীয় গতিতে। সোনার বাংলার যে স্বপ্ন নিয়ে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার বীজ বপন করেছিলেন, সেই স্বপ্ন পূরণ এখন অনেকটাই হাতের নাগালে। আজকে আমরা বিশ্বে বুকে উন্নয়নের রোল মডেল। এই সবই জাতির জনকের উত্তরসূরীর কীর্তি। স্বাধীনতার এই দিনে আমরা এখন অর্জনের গান শুনাই। আসুন আমরা এই স্বাধীনতাকে অর্থবহ করি মানুষের জন্যে। জাতি মাথা উঁচু করে বলুক আমরা বাঙালী।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
জয় হোক বাংলার মেহনতি মানুষের।
আলহাজ্ব কাজী কেরামত আলী
জাতীয় সংসদ সদস্য রাজবাড়ী-১
ও
সভাপতি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রাণলয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।